সেমিকন্ডাক্টর একটি বড় সেক্টর। আরও কোম্পানি এই ক্ষেত্রে আসতে পারে। এবং আমি মনে করি এটি আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে চালু করার জায়গা। সেমিকন্ডাক্টরগুলির প্রতি আমাদের আগ্রহ উন্মুক্ত, এবং আমরা আশা করি যে আমরা এই ক্ষেত্রে আরও বেশি বিনিয়োগ করব।তিনি বলেন

ভারতে সময়ের সাথে সাথে ইলেকট্রনিক্স উৎপাদনে চার মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রয়োজন হবে, যেখানে সেমিকন্ডাক্টর একটি 'বড় খাত' হয়ে উঠছে।

ইলেকট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের সচিব এস কৃষ্ণন,তিনি ইন্ডিয়া ডিজিটাল সামিট ২০২৪-এ বক্তব্য রাখছিলেন।.

তিনি বলেন, "সেমিকন্ডাক্টর একটি বড় খাত, এ ক্ষেত্রে আরও বেশি সংখ্যক কোম্পানি আসতে পারে। আমি মনে করি আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে এই খাত চালু হবে। সেমিকন্ডাক্টর নিয়ে আমাদের আগ্রহ উন্মুক্ত রয়েছে", বলেন তিনি।.

ইন্ডিয়া ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড সেমিকন্ডাক্টর অ্যাসোসিয়েশন (আইইএসএ) এর মতে, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের সেমিকন্ডাক্টর বাজারের মূল্য হবে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার।গত মাসে বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের রিপোর্ট.

শ্রী কৃষ্ণন বলেন, ভারতে ইলেকট্রনিক্স উৎপাদনে দুই মিলিয়নেরও বেশি লোক কর্মরত রয়েছে এবং এই ক্ষেত্রে চার মিলিয়নেরও বেশি লোকের প্রয়োজন হতে পারে।

আমরা আশা করি যে আগামী কয়েক বছরে ডিজিটাল অর্থনীতি সত্যিই দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাবে। ভারতে ২ বিলিয়ন ডলারের ডিজিটাল অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ন প্রয়োজন রয়েছে।যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রয়োগ করা হবেতিনি আরও বলেন, 'আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে ভারতের উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।

গত বছর, মাইক্রন টেকনোলজি গুজরাটে একটি সেমিকন্ডাক্টর সমাবেশ এবং পরীক্ষার উদ্ভিদ স্থাপন করেছে যার মোট বিনিয়োগ ২ ডলার।৭৫ বিলিয়নমাইক্রন এর কারখানাটি আগামী কয়েক বছরে ৫ হাজার নতুন প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান এবং ১৫ হাজার কমিউনিটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

অর্ধপরিবাহী সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক অ্যাপ্লাইড ম্যাটারিয়ালস বেঙ্গালুরুতে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং সেন্টার গড়ে তোলার জন্য আগামী চার বছরে ৪০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে।

নিবন্ধের উৎসঃইলেকট্রনিক্স উৎপাদনে ৪ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রয়োজন হবে: সিভিল সার্ভেন্ট - গ্লোবাল এসএমটি অ্যান্ড প্যাকেজিং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া (globalsmtasia.com)